পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিশ্বের নাম্বার ওয়ান এডুকেশন সিস্টেম বনাম বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা

  ইংলিশ ম্যাডাম যখন দ্যা কাউ রচনা পড়িয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, 'কারো কোনো প্রশ্ন আছে কিনা!' এক পিচ্চি দাড়িয়ে বলেছিল 'মিস, কাল একটা দ্যা কাউ ক্লাস এ নিয়ে আসা যায়না? আমি কখনো দ্যা কাউ দেখিনি।' . প্রাইমারি এন্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন সিস্টেম এ জাপান নাম্বার ওয়ান কিভাবে হলো? বছরের পর বছর গবেষণা আর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল, বলা বাহুল্য পরিশ্রমটা করেছেন তারা যারা এই সিস্টেম প্রণয়ন করেছেন। . বিশ্বের নাম্বার ওয়ান এডুকেশন সিস্টেম এর মধ্যে ক্লাসে কারো কোনো রোল নাম্বার নেই। শুধু মাত্র পুঁথিগত বিদ্যা আর অসুস্থ্য কম্পিটিসন থেকে মুক্তি দেবার জন্য। আজিব লাগছে ব্যাপারটা? লাগলে ও এটাই সত্য। . জাপানে কোনো পেরেন্টস গর্ব করে বলতে পারবেনা, আমার ছেলে বা মেয়ে ওই ক্লাসে ফার্স্ট। যা শুনে পাশে বসে থাকা ভদ্রমহিলার মনে জীদ চেপে যাবে ল, 'গায়ে শুধু হাড্ডি থাকলেও ফার্স্ট হবি, কিসের ছাইপাশ ক্রিকেট খেলা বা দৈনিক বিকাল করে মাঠে খেলতে যাওয়া।' . আমাদের দেশের মহিলারা দুই কারণে জিনিস কিনে: ১ পাশের বাসার ভাবীর এইটা আছে। ২ পাশের বাসার ভাবীর এইটা নেই। . আমাদের মায়েরা সন্তানদের পড়া লেখায় চাপ সৃষ্টিটাও একই ভাবে করে