পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

NSU MGT 314 (Supply Chain/ Production Management), Few Questions and answers

  Q-1: The purchasing agent for a company that assembles and sells air-conditioning equipment in a Latin American country noted that the cost of compressors has increased significantly each time they have been reordered. The company uses an EOQ model to determine order size. What are the implications of this price escalation with respect to order size? What factors other than price must be taken into consideration?  * According to the book of operation management ( William J. Stevenson ), “EOQ models answer the question of how much to order, but not the question of when to reorder point (ROP) When order.”  According to my logic, there could be multiple reasons. The first one could be frequent ordering in a short time, putting pressure on suppliers. So, to keep a balance between supply and demand, the suppliers charging higher in each next order.  Because every supplier has a limited capacity, increasing capacity in a short time is not easy and most of the time so costly.  The second re

Daraz shot the missile , but nobody has seen it

Alibaba bought a 20% share of Bkash and acquired Daraz and Hungrynaki. It might seem good for the country's economy as foreign investments are coming. Otherwise, our concern could be that they're getting all the data and they'll get all the benefits to grab a larger group of customers. But the real scenario is bigger than this.   Back in 2018 Alibaba bought a 20% share of Bkash and Acquired Daraz in the same year. There was a reason, but getting a larger number of customers wasn't the core reason obviously. When you went for shopping you'll use hard cash and if you're out of cash you'll try to lend from your credit card, but most people do not have access to a credit card because of the requirements. And lend hard cash from a friend isn't convenient most of the time. But when you're shopping online, you're out of the money you just call your friend or parents to lend some money through bkash. It's easier and convenient. Aggressive discount

শাহবাগের সিগন্যাল

প্রখর রোদ্রতাপ, তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছুই ছুই। শাহবাগের সিগন্যালে প্রতিদিনের মত শখানেক পার্সেল বাইকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মধ্যবয়সী এক যুবক। আধভেজা টি-শার্ট আর চোখে-মুখে ক্লান্তির ছাপ। এদিকে আসলেই তার ব্যস্ততা বেড়ে যায়, যানজটের শহর বলে কথা কোথায় ৫ মিনিট আর কোথায় ৩০ মিনিট সিগন্যালে পড়ে থাকতে হতে পারে তা তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকলেও বলা মুশকিল। তাছাড়া নির্দিষ্ট সময়ে পার্সেলগুলো না পৌঁছে দিতে পারলে কাস্টমার লক্ষ্মীরাও টেনশনে ভোগে।   প্রায় তিন বছর হল, নিজের ছোট ব্যবসাটা ছেড়ে তামিম ডেলিভারির চাকরীটা নিয়েই নিয়েছে। তাহিয়া তাকে বলেছিল, চাকরী ছোট হউক তাও ভালো, ব্যবসায়ের তো কোন নিশ্চয়তা নেই! এদিকে তামিমকে পেয়ে কোম্পানির ম্যানেজার আফজাল সাহেবও বেজায় খুশি, একবার তো বিজ্ঞাপনে কি এলাহি কাণ্ড, " জিন দ্বারা দক্ষিন সিটির মধ্যে মাত্র ১ ঘণ্টায় হোম ডেলিভারি! বিফলে মূল্য ফেরত!" কিন্তু আজ মনে হচ্ছে বিজ্ঞাপনটা একটু আপডেট করা দরকার।  চারিদিকের ফাঁকা রাস্তা, মনে হয় জনমানবহীন এক পরিত্যাক্ত শহরে জিন-পরীদের কাছে পার্সেল ডেলিভারি করতে হবে তামিমকে! যন্ত্রমানুষ আর কম্বাস্টন ইঞ্জিনের কালো ধোঁওয়ায় যেখানে নিশ্বাস ফ

পাঁচশো মিলিলিটার বেলুনে জীবন!

বছর তিনেক আগে খুব কাছের এক বন্ধুর উপর রাগ করেছিলাম, খুবই সামান্য বিষয়ে। প্রতিদিনই দুজনের দেখা হতো , কিন্তু ! কি জানি কি মনে করে আমরা কেওই কারো সাথে কথা বলতাম না ।   একদিন বন্ধু মুচকি হেসে বললো - ' কিরে ! কেমন আছিস ? ' আমি সেদিন অহেতুক একটু পার্ট নিয়ে নিয়েছিলাম , উত্তর দেইনি আর ।  ভেবেছিলাম দুএকদিন পর ঠিক করে নেবো l   বন্ধু আমার দুদিন পরই বাইক এক্সিডেন্টে মারা গেলো ! সুযোগ দিলোনা আমাকে। আমার আর ঠিক করা হলো না বন্ধুত্বটা। বিষয়টা আজও আমায় গভীর ভাবে নাড়া দেয় ! নিজেই নিজেকে ক্ষমা করতে পারিনা l চোখ বন্ধ করলেই মনে হয় , বন্ধু আমার মুচকি হেসে বলছে - ' সেদিন একটু কথা বললে তোর কি খুব ক্ষতি হতো ? মানুষের জীবন আর কচুপাতার পানির মধ্যে বিশেষ কোনো তফাৎ নেই ।   ক্ষণস্হায়ী জীবনে মান অভিমানগুলোও পুষে রাখাটা বোকামী। হঠাৎ করে কখন যে কে কাকে বিবেকের কাছে অপরাধী করে দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করবে বলা মুশকিল। যতোক্ষণ পর্যন্ত সুযোগ আছে ততোক্ষণ পর্যন্ত ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দেয়া উচিত l নিজেকে বাহাদুর বা সুপেরিয়র ভাবার কোনো কারণ আদৌ নেই, মানব ফুসফুস আর বেলুনের মধ্যে বিশেষ কোনো পার্থক্যও নেই। দুটোতেই বাতাস

রুপার রাত ১২ টা

রাত ১২ টা, স্তব্ধ হয়ে কয়েক ঘণ্টা যাবত ফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে রুপা বার বার একটা বাক্যই পড়ছে। হাতের বা পাশে পরোটা আর মাংস (রুপার প্রিয় খাবার) আর ডানপাশের কম্পিউটার স্ক্রিনে পড়ে রয়েছে জমিয়ে রাখা এসাইনমেন্ট। এদিকে রুপার মা এসে কয়েকবার খাবার কথা বললেও তার কিছুতে হুস নেই। ভেবেছিল আয়েশ করে খাবারটা খেয়েই জমে থাকা সকল কাজ শেষ করবে! কিন্তু দুনিয়া তো দুনিয়ার নিয়মে চলে, নিজের নিয়মে নয়।  আমাদের প্রত্যেকের পৃথিবীতে এমন কিছু মানুষ থাকে যাদের এক কথায় দুনিয়ার সবকিছু বিস্বাদ লাগা শুরু হয়ে যায়। কিন্তু পৃথিবীতে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা তাদেরই যাদের ইনভেস্টমেন্ট বারো জায়গাতে হয়না।

NSU ক্যাম্পাস, বন্ধুত্ব

গতবছর পনেরো মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণার এক দুইদিনের ভেতরেই সবাই তড়িঘড়ি করে আস্ত একটা জীবন ক্যাম্পাসগুলাতে ফেলে বাড়ি চলে আসে। এরপরের অনির্দিষ্ট- অনিশ্চিত সময়টাতে আগের সেই জীবন ধীরেধীরে বদলাতে থাকে। সামাজিক দূরত্ব কিভাবে জানি অনেক মানুষের সম্পর্কের দূরত্ব হয়ে যায়। বন্ধুত্ব- প্রেম- বন্ধুবৃত্ত সবকিছুতেই।  ঠিক ঠিক একবছর পর আজকে যদি সবাইকে গতবছর এই দিনের জায়গাটায় দাঁড় করায়ে দেয়া হয়, দেখা যাবে অনেককিছুই অন্যরকম। বসুন্ধরা গেট থেকে nsu অব্ধি যাওয়ার গল্প ভিন্ন, ঘটপার থেকে 300 ফিট রিকশায় আসার সঙ্গী ভিন্ন। মানুষের জায়গা দখল করবে অন্য মানুষ। কেউ হবে একদম একা! মানুষ কখনোই বুঝে উঠতে পারেনা কোনটা কিসের শেষ মুহূর্ত ছিল। যদি ঘুনাক্ষরেও টের পেতো এরপর এই মানুষগুলোর সাথে সবকিছু বদলে যাবে, তাহলে হয়তো শেষ দেখায় দ্রুত ঘরে ফেরার তাগিদ থাকতোনা।  হয়তো ফুটপাত দিয়ে হাঁটার গতি কমতো, রিকশাওয়ালাকে বলা যেতো, “একটু ধীরে, আমাদের তাড়া নাই”। আবার হয়তো কোনোকিছু না করে সেইদিনের কোনো স্মৃতিই রাখা হতোনা। কারণ এরপর থেকে এগুলোর মানে থাকবেনা। হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাবে যা, তা কেউ ক্যানো রাখবে? আমাদের যে দিন যায়, তা একেবার