পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পৃথিবীর জন্য শ্বাসরুদ্ধকর দিন ২৭ই মার্চ !

ছবি
আসসালামুয়ালাকুম সবাই কেমন আছেন,আশা করি ভালো।আজ আমি আপনাদের জন্য একটি ভিন্ন রকম খবর দেবো। এই খবরটা শুনে হয়তো অনেকের কপালে ভাঁজ পরতে পারে। যাই হোক আর কথা না বাড়িয়ে চলুন চলে যাই আজকের মুল পোষ্টে। আসছে আগামী ২৭ ই মার্চ পৃথিবী ঘেঁষে একটি বিশাল গ্রহানু বেরিয়ে যাবে,এমটাই দাবি করছেন নাসার বিশেজ্ঞরা। এই গ্রহানুটির নাম দেওয়া হয়েছে "২০১৪-ওয়াইবি-৩৫"।এটি ঘণ্টায় প্রায় ৩৭ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবী থেকে প্রায় ২৮ লাখ মাইল দূর দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারে নাসা ধারনা করছে।এই গ্রহানুটির সামান্যতম সংঘর্ষে বাংলাদেশের মত প্রায় ১০০ টি দেশ ধ্বংশ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ই গ্রহানুটি ২০১৪ সালের শেষ দিকে প্রথম দেখতে পান যুক্তরাষ্টের ক্যাটলিনা স্কাই সার্ভে।তখন থেকে বিজ্ঞানীরা এই গ্রহানুটির উপর নজরদারি করে আসছেন।তাদের দাবি ক্ষুদ্র আকারের উল্কা মাঝে মধ্যেই পৃথিবীর পাশ দিয়ে যায় ।কিন্তু এরকম উল্কা প্রায় ৫০০০ বছরের মধ্যে একবারের জন্য হলেও দেখা যেতে পারে।কোনভাবে যদি এই গ্রহানুটি পৃথিবীর সাথে সংঘর্ষ হয় তাহলে বিরাট আকারের বিস্ফোরন ঘটবে।বিজ্ঞানীদের মতে প্রায় দেড় হাজার কোটি টিএনটি এক সাথে ফাটালে যে শক্তির উৎপত্তি হ

গুগলে যোগ হচ্ছে ৪ লাখ নতুন বাংলা শব্দ !

ছবি
ইন্টারনেটে বাংলা ভাষার শব্দ ভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করতে আসন্ন স্বাধীনতা দিবসে নতুন চার লাখ শব্দ গুগল ট্রান্সলেটে যোগ করতে যাচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং জিডিজি বাংলা। Google Bangla Translate আপনি জিমেইল একাউন্টে লগইন থাকা অবস্থায় এই ঠিকানায় গিয়ে অবদান রাখা শুরু করতে পারেন এখনই। http://translate.google.com/community আপনার যদি জানা না থাকে কিভাবে অবদান রাখবেন তাহলে এখানে  ক্লিক করুন  ভিডিও টিউটোরিয়াল সারা দেশে ৫০টির বেশি অনুষ্ঠানের যেকোনটিতে এসে অংশ নিতে পারেন এই কার্যক্রমে। সঙ্গে নিয়ে আসুন আপনার ল্যাপটপ, ট্যাব বা স্মার্টফোনটি। এ ছাড়া পৃথিবীর যে যে প্রান্তেই আছেন না কেন গুগল ট্রান্সলেটে শব্দযোগ করে অবদান রাখতে পারেন মায়ের ভাষার জন্য। এই কার্যক্রমের কেন্দ্র হবে ঢাকার আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) ক্যাম্পাস। পুরো ক্যাম্পাসে ফ্রি ওয়াইফাই থাকবে; ২৬ তারিখেসকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। এই কার্যক্রমে অংশ নিতে হলে এই ফর্মে নিবন্ধন করুন। ফরম  ২৬ মার্চের রেকর্ডের পরও চলবে বাংলাকে সমৃদ্ধ করার এই কার্যক্রম। পয়লা বৈশাখ পর্যন্ত যিনি সবচেয়ে বেশি কন্ট্রি

আবারো বাংলাদেশ আর ভারতের মাঝে সাইবার যুদ্ধ !

ছবি
বিতর্কিত আম্পায়ারিংয়ের শিকার হয়ে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের কাছে ১০৯ রানের পরাজয় বরণ করেছে বাংলাদেশ। আর এতে নড়েচড়ে বসেছেন বাংলাদেশি হ্যাকাররা।                Cyber War Bangladesh vs India #OPIndia কোয়ার্টার ফাইনালে আম্পায়ারিংয়ের বিতর্কিত ভূমিকার জন্য হ্যাকাররা প্রতিশোধ নিতে থাকে ভারতের উপর। ভারতের সাইবার স্পেসকে ধ্বংস করার জন্য তারা চালাতে থাকে একেরপর এক হামলা।এর ফলে প্রতি ১৫ মিনিটে হ্যাক হতে থাকে ভারতের কমপক্ষে পাঁচটি করে ওয়েবসাইট। গত রোববার থেকে ভারতের সাইবারে হামলায় অংশগ্রহণকারী হ্যাকার গ্রুপ গুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ সাইবার ৭১, বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স, এক্সপায়ার সাইবার আর্মি, বাংলাদেশ সাইবার আর্মি, বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকার্স, সাইবার সোর্ড, সাইবার কমান্ডোজ। হ্যাকার গ্রুপ গুলো তাদের অফিসিয়াল পেজ গুলোতে জানায় ভারতের বিরুদ্ধে আরো কঠোর হবে তারা। এই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স তাদের অফিসিয়াল পেজে জানায় ‘আজকের খেলায় আমাদের সঙ্গে অন্যায়ের প্রতিবাদের আমরা বিগ স্কেল অ্যাটাকের সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আজকের টার্গেট হবে সবচাইতে বড় এবং

ওয়াইফাই সমস্যা ( ওয়াইফাই কলিশন )

ছবি
বর্তমানে ওয়াইফাই রাউটার এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে কোন কোন বাসায় একের অধিক রাউটার ব্যবহার করতে দেখা যায় । আর শহরে পুরো একটি বিল্ডিং এর কথা বললে দেখা যাবে ন্যূনতম ৪-৮ টি ওয়াই-ফাই ডিভাইস বিদ্যমান আর আশে-পাশের ডিভাইসগুলোর কথা বাদই দিলাম । তো এতে সমস্যা কি ? এতে তো আরও ভালো , দেশ এগিয়ে যাচ্ছে । ৮০২.১১ প্রোটকল বা ওয়াই-ফাই লোগো  আমাদের আশে-পাশে যে সকল ওয়াই-ফাই রাউটার রয়েছে তার ৯৯% ই ২.৪ গিগাহার্জ ব্যান্ডের যার ফলে সমস্যাটাও আস্তে আস্তে আরও বেশি হবে । যারা ওয়াই-ফাই সম্পর্কে মোটামুটি জানেন তারা নিশ্চয়ই বলবেন ৫ গিগাহার্জ ব্যান্ডের ওয়াই-ফাই তো আছেই , তবে তার সাথে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে আপনি যে সকল ডিভাইসে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন তাতেও ৫ গিগাহার্জ ব্যান্ড চলার উপযোগী হতে হবে । আর ৫ গিগাহার্জ ব্যান্ডের ন্যূনতম রাউটারের দাম ২.৪ গিগাহার্জ এর তুলনায় ৪-৫ গুন বেশি ।  ওয়াই-ফাই কলিশন  দূর করার এত সহজ পদ্ধতি থাকতে কেন এত টাকা খরচ করবেন !  এখন মূল বিষয়ে আসি , ওয়াইফাই সিগন্যাল কলিশন কি ?  ধরুন দুটি রাস্তা আছে একটি অত্যন্ত ব্যস্ত আর জনবহুল রাস্তা দ্বিতীয়টি অনেক কম ব্যস্ত এবং কম জনবহুল রাস্তা ।

অভ্র , ভাষা হোক উন্মুক্ত ( মেহেদী ভাইয়ের একুশে পদক প্রদানে জোর দাবি )

ছবি
চিনেন নাকি উনাকে ? চিনলেন না তো , না চেনারই কথা । যারা কাজে বড় হয় তাদেরকে কম মানুষই চিনে , ছবির এই মানুষটির নাম মেহদী হাসান খান। মেহেদি হাসান খান   শিক্ষা জীবনের শুরু হয় আইডিয়াল স্কুল এ্যান্ড কলেজ, ঢাকায়। নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে ভর্তি হন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে। ডাক্তারি পড়তে পড়তে মোটামোটি একটা নীরব বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলেন। তৈরি করেন "অভ্র" নামে ফনোটিক বাংলা লেখার মুক্ত ও বিনামূল্যের সফটওয়্যার। মেহদী হাসান খান এর ব্যাপারে উনার এক বন্ধু লিখেছিলেন, "একজন মানুষ একটা সফটওয়্যার তৈরীর জন্য কি পরিমাণ পরিশ্রম করতে পারে (এবং যাতে কোন বৈষয়িক লাভ জড়িত নয়) তা মেহদীকে না দেখলে আমি বিশ্বাস করতে পারতাম না। রাতের পর রাত জেগে অভ্র নিয়ে কাজ করেছে। পড়াশুনা করেছে। খুব কাছের মানুষগুলোর ফোন পর্যন্ত ধরে নি এই সময়ে। সমস্ত ব্যক্তিগত জীবন বাদ দিয়ে মেতে ছিল অভ্র ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কিংবা অভ্র এর চিন্তায়। কত কিছুই না পড়েছে, শিখেছে। ভিজুয়াল বেসিক থেকে শুরু করে ডেলফি, অ্যালগোরিদম, বাংলা ব্যাকরণ, বাংলা বানান রীতি। সাথে মেডিকেল বিষয়ক চিন্তাগুলো ছিল দুঃস্বপ্নের মত"