সমুদ্রগর্ভে মাইক্রোসফটের ক্লাউড ডেটাসেন্টার!


প্রযুক্তি জগতে মানুষ প্রতিনিয়তই দেখছে মাইক্রোসফটের হলো লেন্সের মত নতুন নতুন আবিষ্কার ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। তারই ধারাবাহিকতায় এবার মাইক্রোসফট বিশ্বে সর্বপ্রথম  ক্লাউড ডেটাসেন্টার তৈরি করছে সমুদ্রের নিচে! মূলত ডেটাসেন্টারের তাপমাত্রা ঠাণ্ডা রাখার অধিক ব্যয় কমাতেই মাইক্রোসফটের এই সিদ্ধান্ত। 

ফেইসবুক এবং গুগল টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলো যখন ডেটাসেন্টার পরিচালনার খরচ কমাতে তাদের ডেটাসেন্টারগুলো পৃথিবীর শীতল দেশগুলোতে সরিয়ে নিচ্ছে ঠিক তখন মাইক্রোসফট বেছে নিয়েছে আরও উন্নত ও সস্তা পন্থা। 
মাইক্রোসফট তাদের এই অভিনব ডেটাসেন্টার সম্পর্কে যা বলেছে:

"50% of us live near the coast. Why doesn't our data?"

Building massive data centers underwater might sound crazy, but it is exactly something Microsoft is testing with its first submarine data center, dubbed Leona Philpot. 
সমুদ্রগর্ভে মাইক্রোসফটের ডেটাসেন্টার
মাইক্রোসফটের প্রজেক্ট ন্যাটিক
মাইক্রোসফট পরীক্ষামূলক এ কাজটির নাম দিয়েছে প্রজেক্ট ন্যাটিক। তারা বিশ্বাস করে যে তাদের নতুন এই গবেষণা ডেটাসেন্টার পরিচালনার খরচ যেমন কমিয়ে দিবে তেমনি পরিবেশের জন্য হবে বন্ধুত্বপূর্ণ।  প্রথমবারের মত তারা একটি ৮ ফুট চওড়া ও প্রায় ১০০টির মত চাপ, তাপ ও মোশন সেন্সরের মতন  গুরুত্বপূর্ণ সেন্সরে ঘেরা ষ্টীলের ক্যাপসুলের মত ডেটাসেন্টারটি ভূমধ্য সাগরের ৩০ ফুট গভীরে পরীক্ষামূলকভাবে প্রেরন করে এবং তারা এতে সফল হয়। তাদের এই ডেটাসেন্টার শুধু শীতলীকরণের খরচই কমাবে না বরং তার সাথে পানির স্রোতের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদনেও সক্ষম হবে। 
উল্লেখ্য যে ২০১৩ সালে তারা এ সাবমেরিনটাইপ ডেটাসেন্টার নিয়ে গবেষণা শুরু করেন ও ২০১৪ আগস্টে তারা এর প্রোটোটাইপ তৈরি করেন। 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আইক্লাউড লক কি? লক বাইপাস করার উপায়?

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড চোরদের ব্লক করুন এক নিমিষেই

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি করবেন?