অ্যাপল এ১১ বায়োনিক চিপ
অ্যাপল এর নতুন আইফোন টেন এ রয়েছে এ১১ বায়োনিক চিপ, বায়োনিক! এই চিপের নামের সাথে বায়োনিক যুক্ত করার কারন হচ্ছে এতে যুক্ত রয়েছে নিউরাল ইঞ্জিন। অ্যাপলের এ১১ বায়োনিক চিপের নিউরাল ইঞ্জিন প্রতি সেকেন্ডে ৬০০ বিলিয়ন অপারেশন চালাতে পারে যা স্মার্টফোন জগতের প্রথম এবং একমাত্র মেশিন লার্নিং বা ডিপ লার্নিং চিপ! ৬ কোর, ২ টি হাই পারফমেন্স এবং ৪ টি হাই এফিসিয়েন্ট সম্বলিত দুর্দান্ত এই প্রসেসর এর গবেষণার কাজ শুরু হয় আরও তিন বছর আগে! জি, তিন বছর আগে অ্যাপল যখন তাদের আইফোন ৬ রিলিজ করে তখন থেকে এই চিপ নিয়ে কাজ শুরু করে। প্রতিদানসরূপ গীকবেঞ্ছ বেঞ্চমার্ক ফলাফলে স্যামসাং গালাক্সি নোট ৮, গালাক্সি এস ৮+ এমনকি ওয়ান প্লাস ফাইভ কেও হারিয়ে দিয়েছে। এই বায়োনিক চিপটি এক টুকরো সিলিকন মাত্র, যা ছাড়া অ্যাপলের ফেস আনলক আপনার আন্ড্রয়েডের ফেস আনলক করার এক টুকরো সফটওয়্যার মাত্র। চিপটির সাথে অ্যাপল এই প্রথম যুক্ত করেছে নিজেদের ডেভেলপকৃত গ্রাফিক্স প্রসেসর যা সরবরাহ করবে ইমাজি টেকনোলোজিস।