নতুন ইঞ্জিনে সিনথেটিক অয়েল ব্যবহার না
মিনারেল অয়েলের ড্রেইন করার সময় কম হয় বলে বাইকের প্রথম ন্যূনতম ৫০০০ কিঃমিঃ রানিং টাইম পর্যন্ত মিনারেল অয়েল ব্যবহার করতে বলি কারন এ সময়ে ইঞ্জিনের পিস্টন তার সিলিন্ডারের সাথে খাপ খাইয়ে নেয় যার ফলে পিস্টন প্রথম ২০০০+ কিঃমিঃ পর্যন্ত বেশি ক্ষয় হয় স্বাভাবিকের তুলনায়।
এই ক্ষয় হয়ে যাওয়া পদার্থগুলো যেন ইঞ্জিনে জমে না যায়, তাড়াতাড়ি বের করে দেওয়ার জন্যই মিনারেল ব্যবহার করতে বলি কারন ইঞ্জিন ফ্ল্যাশ নতুন ইঞ্জিনের জন্য অতটা উপযুক্ত নয়। সিনথেটিক অয়েল ব্যবহার করতে বলিনা কারন প্রায় ২০০০ কিঃমিঃ পর পর পরিবর্তন করতে হয় যার ফলে এই দূষিত পদার্থগুলো জমে যাওয়ার ভয় থাকে। তাই বলে এমন না যে আপনার ইঞ্জিনের বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে। অবশ্যই ভালো ব্র্যান্ডের মিনারেল অয়েলের চেয়ে সিনথেটিক ভালো ব্র্যান্ডের ইঞ্জিন অয়েল অনেক ভালো। দ্বিতীয়ত সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ইঞ্জিনে খাপ খাইয়ে নিতে সময় নেয়, লাগানোর পর একটু অন্যরকম মনে হবে। উপায় থাকলে থাকলে সিনথেটিক ব্যবহার করতে পারেন এবং ৬০০-৮০০ মাঝে ড্রেইন করবেন ২০০০ কিঃমিঃ পর্যন্ত।
ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কে কোন মতামত বা প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন কমেন্ট বক্সে এবং ইউটিউব এ
এই ক্ষয় হয়ে যাওয়া পদার্থগুলো যেন ইঞ্জিনে জমে না যায়, তাড়াতাড়ি বের করে দেওয়ার জন্যই মিনারেল ব্যবহার করতে বলি কারন ইঞ্জিন ফ্ল্যাশ নতুন ইঞ্জিনের জন্য অতটা উপযুক্ত নয়। সিনথেটিক অয়েল ব্যবহার করতে বলিনা কারন প্রায় ২০০০ কিঃমিঃ পর পর পরিবর্তন করতে হয় যার ফলে এই দূষিত পদার্থগুলো জমে যাওয়ার ভয় থাকে। তাই বলে এমন না যে আপনার ইঞ্জিনের বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে। অবশ্যই ভালো ব্র্যান্ডের মিনারেল অয়েলের চেয়ে সিনথেটিক ভালো ব্র্যান্ডের ইঞ্জিন অয়েল অনেক ভালো। দ্বিতীয়ত সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ইঞ্জিনে খাপ খাইয়ে নিতে সময় নেয়, লাগানোর পর একটু অন্যরকম মনে হবে। উপায় থাকলে থাকলে সিনথেটিক ব্যবহার করতে পারেন এবং ৬০০-৮০০ মাঝে ড্রেইন করবেন ২০০০ কিঃমিঃ পর্যন্ত।
ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কে কোন মতামত বা প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন কমেন্ট বক্সে এবং ইউটিউব এ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন